সরিষা ফুলের প্রাকৃতিক RAW মধুর ৬ টি বৈশিষ্ট্যঃ (মধু কেনার আগে অবশ্যই এই তথ্য গুলো জেনে নেওয়া উচিত)
সরিষা ফুলের প্রাকৃতিক RAW মধুর ৬ টি বৈশিষ্ট্যঃ (মধু কেনার আগে অবশ্যই এই তথ্য গুলো জেনে নেওয়া উচিত)
সরিষার তেল পরিপাক, রক্ত সংবহন ও রেচনতন্ত্রের শক্তিশালী উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া খাওয়ার পাশাপাশি বাহ্যিকভাবে শরীরে মালিশ করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন এবং ঘর্মগ্রন্থি উদ্দীপিত হয় এবং শরীরের তাপমাত্রা কমে। সরিষার তেলে গ্লুকোসিনোলেট নামক উপাদান থাকে, যা অ্যান্টিকারসিনোজেনিক উপাদান হিসেবে পরিচিত।
খলিশা ফুলের মধু পেটের অসুখের জন্যে অত্যন্ত ভালো কাজ করে। বিশেষ করে বাচ্চাদের পেটের অসুখের জন্যে। খুব তরল এবং অত্যন্ত সুস্বাদু আর দারুণ ঘ্রাণ খলিশা ফুলের মধুর। এক কথায় সুন্দর বনের আশীর্বাদ খলিশা ফুলের মধু।
নিজ বাসাতে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে প্রস্তুত করা ক্যামিকেল্মুক্ত তালের গুড়। গুড়ের স্বাদ খুবই ভালো যারা তালের গুড় খেয়েছেন তাঁরা বুঝতে পারবেন ইনশা আল্লাহ।
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলা বাগেরহাট, খুলনা, নড়াইল, যশোর, সাতক্ষীরা এলাকায় জনপ্রিয় একটি মশলা হলো চুইঝাল।
একদম খাঁটি গাওয়া ঘি। এলাকার গরুর খাঁটি দুধ থেকে সরাসরি সংগ্রহ করা হয়। ঘিয়ের স্বাধ এবং মান ১০০% গ্যারান্টিযুক্ত ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের কাছে খাঁটি গাওয়া ঘি পাবেন। এলাকার গরুর খাঁটি দুধ থেকে সরাসরি সংগ্রহ করা হয়। ঘিয়ের স্বাধ এবং মান ১০০% গ্যারান্টিযুক্ত ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের কাছে খাঁটি গাওয়া ঘি পাবেন। এলাকার গরুর খাঁটি দুধ থেকে সরাসরি সংগ্রহ করা হয়। ঘিয়ের স্বাধ এবং মান ১০০% গ্যারান্টিযুক্ত ইনশাআল্লাহ।
কালিজিরা মধু (Black Seed Honey) বিশ্বের অন্যতম সেরা মধু হিসেবে বিবেচিত হয়। কালিজিরাকে বলা হয় মৃত্যু ব্যতিত সকল রোগের ঔষধ। এই মধু মূলত কালিজিরা ফুল থেকে আগত মধু। অর্থাৎ কালোজিরার মৌসুমে এর ফুলের নেক্টার সংগ্রহ করে প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হওয়া মধু। স্বাদের দিক দিয়ে এটি অনেকটা খেজুর গুড়ের মতন। আর দেখতে এটি খানিকটা কালো রঙের হয়ে থাকে।
কালিজিরা মধু (Black Seed Honey) বিশ্বের অন্যতম সেরা মধু হিসেবে বিবেচিত হয়। কালিজিরাকে বলা হয় মৃত্যু ব্যতিত সকল রোগের ঔষধ। এই মধু মূলত কালিজিরা ফুল থেকে আগত মধু। অর্থাৎ কালোজিরার মৌসুমে এর ফুলের নেক্টার সংগ্রহ করে প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হওয়া মধু। স্বাদের দিক দিয়ে এটি অনেকটা খেজুর গুড়ের মতন। আর দেখতে এটি খানিকটা কালো রঙের হয়ে থাকে।
নিয়মিত কালোজিরা খেলে তা হার্ট ভালো রাখে, শ্বাসকষ্টের সমস্যা সমাধান করে, জয়েন্টগুলোকে লুব্রিকেট করে। এই মসলার অ্যান্টি-কার্সিনোজেনিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ক্ষুদ্র এই বীজের উপকারিতা অনেক। কালোজিরার পাশাপাশি এর তৈরি তেলও বিশেষ উপকারী।
নিয়মিত কালোজিরা খেলে তা হার্ট ভালো রাখে, শ্বাসকষ্টের সমস্যা সমাধান করে, জয়েন্টগুলোকে লুব্রিকেট করে। এই মসলার অ্যান্টি-কার্সিনোজেনিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ক্ষুদ্র এই বীজের উপকারিতা অনেক। কালোজিরার পাশাপাশি এর তৈরি তেলও বিশেষ উপকারী।
নিয়মিত কালোজিরা খেলে তা হার্ট ভালো রাখে, শ্বাসকষ্টের সমস্যা সমাধান করে, জয়েন্টগুলোকে লুব্রিকেট করে। এই মসলার অ্যান্টি-কার্সিনোজেনিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ক্ষুদ্র এই বীজের উপকারিতা অনেক। কালোজিরার পাশাপাশি এর তৈরি তেলও বিশেষ উপকারী।
সরিষার তেল পরিপাক, রক্ত সংবহন ও রেচনতন্ত্রের শক্তিশালী উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া খাওয়ার পাশাপাশি বাহ্যিকভাবে শরীরে মালিশ করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন এবং ঘর্মগ্রন্থি উদ্দীপিত হয় এবং শরীরের তাপমাত্রা কমে। সরিষার তেলে গ্লুকোসিনোলেট নামক উপাদান থাকে, যা অ্যান্টিকারসিনোজেনিক উপাদান হিসেবে পরিচিত।
চিয়া সিড পুষ্টিকর খাবার। এতে আছে দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম, কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি, পালংশাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশি আয়রন, কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম, মুরগির ডিম থেকে ৩ গুণ বেশি প্রোটিন, স্যামন মাছের চেয়ে ৮ গুণ বেশি ওমেগা-৩।
চিয়া সিড পুষ্টিকর খাবার। এতে আছে দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম, কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি, পালংশাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশি আয়রন, কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম, মুরগির ডিম থেকে ৩ গুণ বেশি প্রোটিন, স্যামন মাছের চেয়ে ৮ গুণ বেশি ওমেগা-৩।
সরিষার তেল পরিপাক, রক্ত সংবহন ও রেচনতন্ত্রের শক্তিশালী উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া খাওয়ার পাশাপাশি বাহ্যিকভাবে শরীরে মালিশ করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন এবং ঘর্মগ্রন্থি উদ্দীপিত হয় এবং শরীরের তাপমাত্রা কমে। সরিষার তেলে গ্লুকোসিনোলেট নামক উপাদান থাকে, যা অ্যান্টিকারসিনোজেনিক উপাদান হিসেবে পরিচিত।
যবের ছাতু খাবারে তৃপ্তি বাড়ায়, খাদ্যের গুণগতমান রক্ষা করে, শরীর ঠাণ্ডা করে, বল ও পুষ্টি বৃদ্ধি করে, শুক্র বৃদ্ধি করে ও হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করাসহ হৃদপিণ্ড সম্বন্ধীয় এবং সাধারণ বিপাকীয় ব্যবস্থা ভালো রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এছাড়া দেহের ঘাম, শরীরের দাহ (জ্বালা) কফ ও পিত্ত নাশ করে। খিদে বাড়িয়ে দেয় সারক (মল ও মূত্র নি:সারণ করে) বায়ু নি:সারণ করে।
খলিশা ফুলের মধু পেটের অসুখের জন্যে অত্যন্ত ভালো কাজ করে। বিশেষ করে বাচ্চাদের পেটের অসুখের জন্যে। খুব তরল এবং অত্যন্ত সুস্বাদু আর দারুণ ঘ্রাণ খলিশা ফুলের মধুর। এক কথায় সুন্দর বনের আশীর্বাদ খলিশা ফুলের মধু।
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের কাছে খাঁটি গাওয়া ঘি পাবেন। এলাকার গরুর খাঁটি দুধ থেকে সরাসরি সংগ্রহ করা হয়। ঘিয়ের স্বাধ এবং মান ১০০% গ্যারান্টিযুক্ত ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের কাছে খাঁটি গাওয়া ঘি পাবেন। এলাকার গরুর খাঁটি দুধ থেকে সরাসরি সংগ্রহ করা হয়। ঘিয়ের স্বাধ এবং মান ১০০% গ্যারান্টিযুক্ত ইনশাআল্লাহ।
বিভিন্ন পুষ্টিগুন সমৃদ্ধ প্রায় ১৫-১৬ টি আইটেমের মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটস এবং হানী নাটস। প্রতিটি উপাদান সর্বোচ্চ দামী এবং ভালোটা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমাদের উপাদানগুলো সমভাবে বণ্টন করা হয়েছে। প্রতিটি পুষ্টিকর উপাদান সর্বোচ্চ পরিমাণে দিয়েছি। কোনরকম ভেজাল নাই আলহামদুলিল্লাহ।
বিভিন্ন পুষ্টিগুন সমৃদ্ধ প্রায় ১৫-১৬ টি আইটেমের মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটস এবং হানী নাটস। প্রতিটি উপাদান সর্বোচ্চ দামী এবং ভালোটা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমাদের উপাদানগুলো সমভাবে বণ্টন করা হয়েছে। প্রতিটি পুষ্টিকর উপাদান সর্বোচ্চ পরিমাণে দিয়েছি। কোনরকম ভেজাল নাই আলহামদুলিল্লাহ।
বিভিন্ন পুষ্টিগুন সমৃদ্ধ প্রায় ১৫-১৬ টি আইটেমের মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটস এবং হানী নাটস। প্রতিটি উপাদান সর্বোচ্চ দামী এবং ভালোটা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমাদের উপাদানগুলো সমভাবে বণ্টন করা হয়েছে। প্রতিটি পুষ্টিকর উপাদান সর্বোচ্চ পরিমাণে দিয়েছি। কোনরকম ভেজাল নাই আলহামদুলিল্লাহ।
তাল মিছরি আমাদের পরিচিত একটি খাবার। এটি মূলত বিভিন্ন অসুখ-বিসুখে পথ্য হিসেবে কাজ করে। সর্দি-কাশি থেকে শুরু করে রক্তস্বল্পতা- অনেক অসুখ দূরে রাখে এই তাল মিছরি। পেটের নানা সমস্যায় ভুগে থাকেন অনেকে। তাদের জন্যও তাল মিছরি বেশ উপকারী। এটি খেতেও বেশ সুস্বাদু। এটি প্রাকৃতিকভাবে তৈরি, তাই এর মধ্যে থাকা চিনি শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়।
তালমিছরিতে ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন, জিঙ্ক, ফসফরাস। থাকে ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৬ ও বি১২। যার ফলে সর্দি-কাশি গলাব্যথা সবেতেই ব্যবহার করা হয় এই তালমিছরির।
তাল মিছরি আমাদের পরিচিত একটি খাবার। এটি মূলত বিভিন্ন অসুখ-বিসুখে পথ্য হিসেবে কাজ করে। সর্দি-কাশি থেকে শুরু করে রক্তস্বল্পতা- অনেক অসুখ দূরে রাখে এই তাল মিছরি। পেটের নানা সমস্যায় ভুগে থাকেন অনেকে। তাদের জন্যও তাল মিছরি বেশ উপকারী। এটি খেতেও বেশ সুস্বাদু। এটি প্রাকৃতিকভাবে তৈরি, তাই এর মধ্যে থাকা চিনি শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়।
তালমিছরিতে ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন, জিঙ্ক, ফসফরাস। থাকে ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৬ ও বি১২। যার ফলে সর্দি-কাশি গলাব্যথা সবেতেই ব্যবহার করা হয় এই তালমিছরির।
তাল মিছরি আমাদের পরিচিত একটি খাবার। এটি মূলত বিভিন্ন অসুখ-বিসুখে পথ্য হিসেবে কাজ করে। সর্দি-কাশি থেকে শুরু করে রক্তস্বল্পতা- অনেক অসুখ দূরে রাখে এই তাল মিছরি। পেটের নানা সমস্যায় ভুগে থাকেন অনেকে। তাদের জন্যও তাল মিছরি বেশ উপকারী। এটি খেতেও বেশ সুস্বাদু। এটি প্রাকৃতিকভাবে তৈরি, তাই এর মধ্যে থাকা চিনি শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়।
তালমিছরিতে ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন, জিঙ্ক, ফসফরাস। থাকে ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৬ ও বি১২। যার ফলে সর্দি-কাশি গলাব্যথা সবেতেই ব্যবহার করা হয় এই তালমিছরির।